উপজেলার আটাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিএনপির সাবেক উপজেলা সেক্রেটারি
সংস্কারপন্থী নেতা সামছুল আরেফিন চৌধুরী ওরফে আবু চৌধুরীকে গত মঙ্গলবার
সন্ধ্যায় জেলা কারাগার থেকে একটি নারী অপহরণ মামলায় জামিনে বের হলে জেলা
ডিবি পুলিশ জেলগেট থেকে গ্রেপ্তার করে। গত বুধবার পুলিশ তাকে নাশকতার একটি
মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করে। এদিকে পরিবারের অভিযোগ,
চেয়ারম্যানের জনপ্রিয়তায় প্রতি বারই নির্বাচনের আগে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক
কারণে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করেন।
থানা সূত্রে জানা যায়, আটাপুর ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আবু চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদিবাসী সম্প্রদায়ের এক নারীকে অপহরণের অভিযোগে মামলা দায়ের হলে গত ১৩ মে তিনি স্বেচ্ছায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়। গত ১৬ জুন হাইকোর্টের আদেশে জামিন পেলে গত মঙ্গলবার নিম্ন আদালতের নির্দেশে জেলা কারাগার থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বের হলে জেলগেট থেকে ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে জেলা ডিবি পুলিশ কার্যালয়ে নিয়ে যায়। রাতে পাঁচবিবি থানা পুলিশ ইউপি চেয়ারম্যানকে থানায় নিয়ে এসে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলা আওলাই ইউনিয়ের ভুতগাড়ী মোড় এলাকায় একটি ট্রাকে আগুন দেয়ার ঘটনার মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে বুধবার তাকে আদালতে পাঠানো হয়। জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, পাঁচবিবি থানা পুলিশকে সহায়তা করতে ইউপি চেয়ারম্যানকে জেলগেট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চেয়ারম্যানের পরিবারের একাধিক সদস্য জানান, নির্বাচনের আগে প্রতি বারই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে একাধিক ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করা হয়।
থানা সূত্রে জানা যায়, আটাপুর ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আবু চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদিবাসী সম্প্রদায়ের এক নারীকে অপহরণের অভিযোগে মামলা দায়ের হলে গত ১৩ মে তিনি স্বেচ্ছায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়। গত ১৬ জুন হাইকোর্টের আদেশে জামিন পেলে গত মঙ্গলবার নিম্ন আদালতের নির্দেশে জেলা কারাগার থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বের হলে জেলগেট থেকে ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে জেলা ডিবি পুলিশ কার্যালয়ে নিয়ে যায়। রাতে পাঁচবিবি থানা পুলিশ ইউপি চেয়ারম্যানকে থানায় নিয়ে এসে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলা আওলাই ইউনিয়ের ভুতগাড়ী মোড় এলাকায় একটি ট্রাকে আগুন দেয়ার ঘটনার মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে বুধবার তাকে আদালতে পাঠানো হয়। জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, পাঁচবিবি থানা পুলিশকে সহায়তা করতে ইউপি চেয়ারম্যানকে জেলগেট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চেয়ারম্যানের পরিবারের একাধিক সদস্য জানান, নির্বাচনের আগে প্রতি বারই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে একাধিক ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করা হয়।
0 Comment "আদিবাসী নারীকে অপহরণের অভিযোগে পাঁচবিবির ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার"
Post a Comment