জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান বলেছেন,
রাষ্ট্রকেই প্রমাণ করতে হবে তুমি সকলের রাষ্ট্র, কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর
রাষ্ট্র নও। এদেশ মুসলিম হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আদিবাসীসহ সব
ধর্ম-বর্ণের রাষ্ট্র।
গত মঙ্গলবার দুপুরে দিনাজপুর ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে সমতল আদিবাসীদের জন্য ভূমি কমিশন গঠনের দাবিতে জাতীয় আদিবাসী পরিষদ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান একথা বলেন।
ড. মিজানুর রহমান আদিবাসীদের সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের কথা উল্লেখ করে বলেন, যারা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছিল, তারা প্রত্যেকে এদেশে রাজনৈতিক-সামাজিক-অর্থনৈতিকসহ সব সুবিধা-অধিকার ভোগ করছে। তারা এদেশের মানুষের সাথে বেমাইনী করেছে। তাদের অনেকেই রাজাকার হিসেবে চিহ্নিত করে মানবতা বিরোধী অপরাধে বিচার চলছে। অথচ আদিবাসীরা রাষ্ট্র স্বীকৃত অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
রাষ্ট্র আদিবাসী জনগণের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, মাতৃভাষা ভূমি ও সম্পদের অধিকার সুরক্ষা করবে। সরকার সমতল আদিবাসীদের ভূমি সমস্যা সমাধানে পৃথক ও স্বাধীন ভূমি কমিশন গঠনের প্রতিশ্রুতি দিলেও এখনও তা বাস্তবায়িত হয়নি। পরক্ষভাবে আদিবাসীরা নিজ ভূমিতে পরবাসী হয়ে আছে। তাদের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানান।
জাতীয় আদিবাসী পরিষদ সভাপতি রবীন্দ্র সরেনের সভাপতিত্বে গণসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্ত্য রাখেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম, হেকস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর অনিক আসাদ, আদিবাসী ফোরাম সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট দিনাজপুর সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম তানু, দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি চিত্ত ঘোষ, আদিবাসী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিভূতী ভূষণ মাহাতো, আদিবাসী নারী পরিষদের সভাপতি বাসন্তী মুর্মু, জেলা মহিলা পরিষদের সভাপতি কানিজ রহমান প্রমুখ।
গত মঙ্গলবার দুপুরে দিনাজপুর ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে সমতল আদিবাসীদের জন্য ভূমি কমিশন গঠনের দাবিতে জাতীয় আদিবাসী পরিষদ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান একথা বলেন।
ড. মিজানুর রহমান আদিবাসীদের সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের কথা উল্লেখ করে বলেন, যারা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছিল, তারা প্রত্যেকে এদেশে রাজনৈতিক-সামাজিক-অর্থনৈতিকসহ সব সুবিধা-অধিকার ভোগ করছে। তারা এদেশের মানুষের সাথে বেমাইনী করেছে। তাদের অনেকেই রাজাকার হিসেবে চিহ্নিত করে মানবতা বিরোধী অপরাধে বিচার চলছে। অথচ আদিবাসীরা রাষ্ট্র স্বীকৃত অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
রাষ্ট্র আদিবাসী জনগণের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, মাতৃভাষা ভূমি ও সম্পদের অধিকার সুরক্ষা করবে। সরকার সমতল আদিবাসীদের ভূমি সমস্যা সমাধানে পৃথক ও স্বাধীন ভূমি কমিশন গঠনের প্রতিশ্রুতি দিলেও এখনও তা বাস্তবায়িত হয়নি। পরক্ষভাবে আদিবাসীরা নিজ ভূমিতে পরবাসী হয়ে আছে। তাদের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানান।
জাতীয় আদিবাসী পরিষদ সভাপতি রবীন্দ্র সরেনের সভাপতিত্বে গণসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্ত্য রাখেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম, হেকস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর অনিক আসাদ, আদিবাসী ফোরাম সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট দিনাজপুর সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম তানু, দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি চিত্ত ঘোষ, আদিবাসী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিভূতী ভূষণ মাহাতো, আদিবাসী নারী পরিষদের সভাপতি বাসন্তী মুর্মু, জেলা মহিলা পরিষদের সভাপতি কানিজ রহমান প্রমুখ।
0 Comment "রাষ্ট্রকেই প্রমাণ করতে হবে তুমি সকলের রাষ্ট্র কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর রাষ্ট্র নও"
Post a Comment