দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে ৫০ আদিবাসী নারী-পুরুষ সবজি চাষ ও মুষ্টির চাল সংগ্রহ করে
নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নে স্বাবলম্বী হয়েছে। উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে বিভিন্ন
গ্রাম-গঞ্জে আদিবাসী নারী-পুরুষ কৃষি শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে
থাকে। নিজেরা স্বাবলম্বী হবে এবং দারিদ্র বিমোচনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা
রাখবে, এ বিষয়ে বেসরকারি সংস্থা নর্দান ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এনডিএফ)-এর
আর্থিক সহায়তা, প্রযুক্তি ভিত্তিক সবজি চাষের প্রশিক্ষণ আর গ্রামের বেকার
নারীরা সমিতি করে প্রতিদিন রান্নার পূর্ব মুহূর্তে এক মুষ্ট করে চাল
সংরক্ষণ করে সঞ্চয়ী হিসেবে মজুদ করে। উপজেলার রাজবাড়ী আদিবাসী পল্লীর
বুলবুলি মার্ডী, লিলি হাসদা জানান, সংস্থার পরামর্শ নিয়ে এই মুষ্টির চাল
এখন দাঁড়িয়েছে ১৫-২০ মন। সঞ্চয়ের এ চাল দরিদ্র শ্রেণীর আদিবাসী পরিবারে
আপদকালীন সহায়ক ভূমিকা পালন করেছ। আদিবাসী নারীরা জানান, যেদিন কৃষি
শ্রমিকের কাজ হত না এবং আকাশে বৃষ্টি হত, খাবার কিছুই থাকত না বাড়িতে। এ
সময় তারা অনেকেই অনাহারেই দিন কাটাত। মুষ্টির সঞ্চয়ের এ চাল পাল্টিয়ে
দিয়েছে তাদের দারিদ্রের চেহারা। এখন আর কাজ না হলে অনাহারে থাকতে হয়না
আদিবাসী নারীদের। তাদের অর্জিত চাউল বিবাহ-শাদীসহ ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার
ব্যয়ভার বহনের কাজে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। রূপলাল বেসরা জানান,
পুরুষেরা যখন পুঁজির অভাবে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বেকার হয়ে পড়ে
থাকে ঠিক সে সময় সংস্থাটি সবজি চাষ, মুদিখানার দোকান ব্যবসার জন্য এককালীন
পাঁচ হাজার টাকা বিতরণ করেন। এই অর্থ দিয়েই ভাগ্য উন্নয়নে এগিয়ে গেছে ওরা। মঙ্গলবার
সকাল ১০টায় নবাবগঞ্জ আদিবাসী একাডেমি সেন্টার সংস্থাটির উন্নয়নমিত্র সভা
অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন- ২নং বিনোদনগর ইউপি সদস্য মো. সরোয়ার
হোসেন। বক্তব্য দেন, মিডিয়া কর্মী এম.রুহুল আমিন প্রধান, ইউপি সদস্য
হাফিজুর রহমান, সংস্থার উন্নয়ন কার্যক্রমের প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন
এনডিএফ, নবাবগঞ্জ-এর ইউনিট ম্যানেজার মো. আ. সামাদ।
নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নে স্বাবলম্বী হয়েছে। উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে বিভিন্ন
গ্রাম-গঞ্জে আদিবাসী নারী-পুরুষ কৃষি শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে
থাকে। নিজেরা স্বাবলম্বী হবে এবং দারিদ্র বিমোচনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা
রাখবে, এ বিষয়ে বেসরকারি সংস্থা নর্দান ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এনডিএফ)-এর
আর্থিক সহায়তা, প্রযুক্তি ভিত্তিক সবজি চাষের প্রশিক্ষণ আর গ্রামের বেকার
নারীরা সমিতি করে প্রতিদিন রান্নার পূর্ব মুহূর্তে এক মুষ্ট করে চাল
সংরক্ষণ করে সঞ্চয়ী হিসেবে মজুদ করে। উপজেলার রাজবাড়ী আদিবাসী পল্লীর
বুলবুলি মার্ডী, লিলি হাসদা জানান, সংস্থার পরামর্শ নিয়ে এই মুষ্টির চাল
এখন দাঁড়িয়েছে ১৫-২০ মন। সঞ্চয়ের এ চাল দরিদ্র শ্রেণীর আদিবাসী পরিবারে
আপদকালীন সহায়ক ভূমিকা পালন করেছ। আদিবাসী নারীরা জানান, যেদিন কৃষি
শ্রমিকের কাজ হত না এবং আকাশে বৃষ্টি হত, খাবার কিছুই থাকত না বাড়িতে। এ
সময় তারা অনেকেই অনাহারেই দিন কাটাত। মুষ্টির সঞ্চয়ের এ চাল পাল্টিয়ে
দিয়েছে তাদের দারিদ্রের চেহারা। এখন আর কাজ না হলে অনাহারে থাকতে হয়না
আদিবাসী নারীদের। তাদের অর্জিত চাউল বিবাহ-শাদীসহ ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার
ব্যয়ভার বহনের কাজে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। রূপলাল বেসরা জানান,
পুরুষেরা যখন পুঁজির অভাবে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বেকার হয়ে পড়ে
থাকে ঠিক সে সময় সংস্থাটি সবজি চাষ, মুদিখানার দোকান ব্যবসার জন্য এককালীন
পাঁচ হাজার টাকা বিতরণ করেন। এই অর্থ দিয়েই ভাগ্য উন্নয়নে এগিয়ে গেছে ওরা। মঙ্গলবার
সকাল ১০টায় নবাবগঞ্জ আদিবাসী একাডেমি সেন্টার সংস্থাটির উন্নয়নমিত্র সভা
অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন- ২নং বিনোদনগর ইউপি সদস্য মো. সরোয়ার
হোসেন। বক্তব্য দেন, মিডিয়া কর্মী এম.রুহুল আমিন প্রধান, ইউপি সদস্য
হাফিজুর রহমান, সংস্থার উন্নয়ন কার্যক্রমের প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন
এনডিএফ, নবাবগঞ্জ-এর ইউনিট ম্যানেজার মো. আ. সামাদ।
0 Comment "সবজি চাষ করে স্বাবলম্বী আদিবাসী নারীরা"
Post a Comment