সখীপুরে অপহৃত আদিবাসী স্কুলছাত্রীকে গত ১২ দিনেও উদ্ধার করতে পারেনি
পুলিশ। প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টায় সখীপুর মুখতার ফোয়ারা চত্বরে
মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন ‘উপজেলা আদিবাসী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি’।
উপজেলার সাতটি আদিবাসী সংগঠনের নারী-পুরুষ, অপহৃত মেয়েটির বিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় কয়েক শতাধিক লোকজন ওই কর্মসূচিতে অংশ দেন। মানববন্ধন
শেষে আদিবাসী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির আহ্বায়ক রবীন্দ্র কুমার বর্মনের
সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম ও গণি,
পৌর মেয়র আবু হানিফ আজাদ, শাহজাহান শাজু, পলাশ বর্মন, হেমন্ত সুইট, অজিৎ
কুমার, বিকে চৌধুরি প্রমূখ। সমাবেশে বক্তারা পুলিশকে অপহৃত আদিবাসী
স্কুলছাত্রীকে উদ্ধারে ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেন।
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘মেয়েটিকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের ধরতে অভিনব কৌশল ব্যবহার করা হচ্ছে। আশা করছি, শিগগিরই অভিযান সফল হবে।’
উল্লেখ্য, গত ৯ জুলাই রাতে ওই মেয়েটির নিজ বাড়ি উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের থাকার ঘরে সে তার দাদির সঙ্গে ঘুমায়। মধ্যরাতে প্রকৃতির ডাকে সে একা ঘর থেকে বের হলে অপহরণকারীরা তাকে জোর করে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় নিয়ে দ্রুত চলে যায়। মেয়েটি উপজেলার ছোট মৌশা গ্রামে তার মামার বাড়ি থেকে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। রমজানে এক মাসের ছুটিতে সে বাড়িতে আসে। মেয়েটির পারিবারিক সূত্র জানায়, অপহরণকারী দুই সন্তানের জনক লাবলু মিয়া (৩৫) ওই মেয়েটি বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার পথে মাঝে মধ্যেই মেয়েটিকে উত্যক্ত করত, প্রলোভন দেখাত ও বিয়েরসহ নানা কুপ্রস্তাব দিত। ঘটনার পরের দিন শুক্রবার মেয়েটিকে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে লাবলু মিয়ার চাচাত ভাই রিপন মেয়ের পরিবারের লোকজনকে বলেন, খুঁজে লাভ নেই। এ ঘটনায় মামলা না করার হুমকি দেন। এ ঘটনায় গত ১১ জুলাই শনিবার মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে লাবলুকে প্রধান করে চারজনকে আসামি করে সখীপুর থানায় অপহরণের মামলা করেন।
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘মেয়েটিকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের ধরতে অভিনব কৌশল ব্যবহার করা হচ্ছে। আশা করছি, শিগগিরই অভিযান সফল হবে।’
উল্লেখ্য, গত ৯ জুলাই রাতে ওই মেয়েটির নিজ বাড়ি উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের থাকার ঘরে সে তার দাদির সঙ্গে ঘুমায়। মধ্যরাতে প্রকৃতির ডাকে সে একা ঘর থেকে বের হলে অপহরণকারীরা তাকে জোর করে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় নিয়ে দ্রুত চলে যায়। মেয়েটি উপজেলার ছোট মৌশা গ্রামে তার মামার বাড়ি থেকে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। রমজানে এক মাসের ছুটিতে সে বাড়িতে আসে। মেয়েটির পারিবারিক সূত্র জানায়, অপহরণকারী দুই সন্তানের জনক লাবলু মিয়া (৩৫) ওই মেয়েটি বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার পথে মাঝে মধ্যেই মেয়েটিকে উত্যক্ত করত, প্রলোভন দেখাত ও বিয়েরসহ নানা কুপ্রস্তাব দিত। ঘটনার পরের দিন শুক্রবার মেয়েটিকে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে লাবলু মিয়ার চাচাত ভাই রিপন মেয়ের পরিবারের লোকজনকে বলেন, খুঁজে লাভ নেই। এ ঘটনায় মামলা না করার হুমকি দেন। এ ঘটনায় গত ১১ জুলাই শনিবার মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে লাবলুকে প্রধান করে চারজনকে আসামি করে সখীপুর থানায় অপহরণের মামলা করেন।
0 Comment "সখীপুরে অপহৃত আদিবাসী স্কুলছাত্রী ১২ দিনেও উদ্ধার হয়নি প্রতিবাদে মানববন্ধন, সমাবেশ ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম"
Post a Comment