নওগাঁর নিয়ামতপুরে আদিবাসী শিশু ধর্ষণ ও এক নারীকে নির্যাতন ও
শ্লিলতাহানীর ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও
বিক্ষোভ সমাবেশ পালিত হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলা পরিষদের সামনে এ
মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। জাতীয় আদিবাসী পরিষদ নিয়ামতপুর শাখার উদ্যোগে
এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা ও মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, ২৩ জুন বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাড়ইল ইউনিয়নের দাদরইল আমপাড়া গ্রামের লক্ষী সরেনের ছেলে সোম সরেন (৩৫) তাঁর নিজ শ্যালকের ৩ বছরের শিশু কন্যাকে ফুসলিয়ে খালের ধারে নিয়ে ধর্ষন করে। পরের দিন মেয়েটিকে খালের ধার থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাকে সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক অবস্থা বেগতিক দেখে শিশুটিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। শিশুটি হাসপাতালের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ৯ নম্বও বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তাপাত হওয়ায় শিশুটির অস্ত্রপচার করা হয়েছে।
ঘটনার ছয় দিন পর ২৯ জুন মেয়ের বাবা বাদী হয়ে নিয়ামতপুর থানায় একটা ধর্ষন মামলা দায়ের করলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ ধর্ষককে গ্রেপ্তার করতে পারেননি।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মুকুল জানান, বিষয়টি তাঁদের সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রয়েছে। আসামি পলাতক থাকায় তাঁকে ধরা সম্ভব হচ্ছে না।
এদিকে গত ২৯ জুন উপজেলার চন্দননগর ইউনিয়নের বিষ্ণপুর গ্রামে গত ২৯ জুন এক আদিবাসী মহিলা (৩০) যৌন নির্যাতনের শিকার হন। মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, বিষ্ণপুর গ্রামের লুৎফর রহমানের কাছ থেকে কয়েকটি বাঁশ কেনে ওই আদিবাসী নারী। ২৯ জুন সেই বাঁশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে একই গ্রামের আব্দুর রশিদ (৪৫) ও বাবু (২২) রাস্তায় মেয়েটির পথ আটকায়। এরপর তাঁরা মেয়েটিকে রাস্তার পাশে একটি ঝোপে নিয়ে ধর্ষনের চেষ্টা করে। মেয়েটি প্রতিবাদ করলে তাঁরা তাঁকে হাত-পা বেঁধে মারধর করে। একপর্যায়ে মেয়েটির চিৎকারে লোকজন ছুটে আসলে তাঁরা মেয়েটিকে ফেলে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় গত ২৯ জুন মেয়েটির মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। কিন্তু পর্যন্ত দোষীদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
মানববন্ধনে বক্তারা আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান। পাশাপাশি আদিবাসী পরিবারগুলোর নিরপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
মানববন্দনে বক্তব্য দেন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের দপ্তর সম্পাদক সুভাষ হেমব্রম, আদিবাসী পরিষদের সদস্য মন্টু সরদার, বিজয় ইনগুয়া, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় আদিবাসী ছাত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নকুল পাহান, নিয়ামতপুর আদিবাসী ছাত্র পরিষদের সদস্য সচিব বরুন রবি দাশ প্রমুখ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, ২৩ জুন বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাড়ইল ইউনিয়নের দাদরইল আমপাড়া গ্রামের লক্ষী সরেনের ছেলে সোম সরেন (৩৫) তাঁর নিজ শ্যালকের ৩ বছরের শিশু কন্যাকে ফুসলিয়ে খালের ধারে নিয়ে ধর্ষন করে। পরের দিন মেয়েটিকে খালের ধার থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাকে সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক অবস্থা বেগতিক দেখে শিশুটিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। শিশুটি হাসপাতালের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ৯ নম্বও বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তাপাত হওয়ায় শিশুটির অস্ত্রপচার করা হয়েছে।
ঘটনার ছয় দিন পর ২৯ জুন মেয়ের বাবা বাদী হয়ে নিয়ামতপুর থানায় একটা ধর্ষন মামলা দায়ের করলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ ধর্ষককে গ্রেপ্তার করতে পারেননি।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মুকুল জানান, বিষয়টি তাঁদের সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রয়েছে। আসামি পলাতক থাকায় তাঁকে ধরা সম্ভব হচ্ছে না।
এদিকে গত ২৯ জুন উপজেলার চন্দননগর ইউনিয়নের বিষ্ণপুর গ্রামে গত ২৯ জুন এক আদিবাসী মহিলা (৩০) যৌন নির্যাতনের শিকার হন। মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, বিষ্ণপুর গ্রামের লুৎফর রহমানের কাছ থেকে কয়েকটি বাঁশ কেনে ওই আদিবাসী নারী। ২৯ জুন সেই বাঁশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে একই গ্রামের আব্দুর রশিদ (৪৫) ও বাবু (২২) রাস্তায় মেয়েটির পথ আটকায়। এরপর তাঁরা মেয়েটিকে রাস্তার পাশে একটি ঝোপে নিয়ে ধর্ষনের চেষ্টা করে। মেয়েটি প্রতিবাদ করলে তাঁরা তাঁকে হাত-পা বেঁধে মারধর করে। একপর্যায়ে মেয়েটির চিৎকারে লোকজন ছুটে আসলে তাঁরা মেয়েটিকে ফেলে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় গত ২৯ জুন মেয়েটির মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। কিন্তু পর্যন্ত দোষীদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
মানববন্ধনে বক্তারা আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান। পাশাপাশি আদিবাসী পরিবারগুলোর নিরপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
মানববন্দনে বক্তব্য দেন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের দপ্তর সম্পাদক সুভাষ হেমব্রম, আদিবাসী পরিষদের সদস্য মন্টু সরদার, বিজয় ইনগুয়া, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় আদিবাসী ছাত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নকুল পাহান, নিয়ামতপুর আদিবাসী ছাত্র পরিষদের সদস্য সচিব বরুন রবি দাশ প্রমুখ।
0 Comment "নিয়ামতপুরে আদিবাসী শিশু ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন"
Post a Comment