তানোরে আদিবাসী এক গৃহবধূকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে দেয়ার প্রস্তুতি চলছে। সোমবার দিনভর সরনজাই তাঁতিহাটিতে আশেপাশের কয়েক গ্রামের মোড়লরা সালিশ বৈঠকে ধর্ষক নবীন আলীর সাথে বিয়ের স্বীদ্ধান্ত নেন। মোড়লদের ভাষ্য, দুই লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য্য করে ওই গৃহবধূর বিয়ের সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া ওই গৃহবধূর নামে পাঁচ কাঠা জমি রেজিস্ট্রি করে দেয়ার কথা রয়েছে। মঙ্গলবার ওই গৃহবধূ ধর্মান্তরিত হয়ে নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে এফিডেভিট করবেন। এরপর সময়মত ধর্ষক নবীন আলীর সঙ্গে তার বিয়ে দেয়া হবে।
স্বামীর অনুপস্থিতিতে ওই গৃহবধুকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ করেন একই এলাকার নবীন আলী। পরে ওই গৃহবধু ৬মাসের অন্তসত্ত্বা হলে বিষয়টি জানাজানি হয়। এ নিয়ে গত ১৪ আগস্ট দু পক্ষকে নিয়ে সালিশ বৈঠকে বসেন মোড়লরা। সালিশ চলাকালে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠায় সালিশস্থল থেকে পালিয়ে যান ধর্ষক নবীন আলী। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার আবারো সালিশ বৈঠক ডাকেন মোড়লরা।
জানা গেছে, এলাকার পাঁচ গ্রামের পাঁচজন মোড়লরা এ সালিশ বৈঠকের আয়েজন করেন। সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। এ বৈঠক থেকে ওই আদিবাসী গৃহবধূকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে দেয়ার রায় দেয়া হয়। আর সালিশে উপস্থিত ওই পাঁচ মোড়ল হলেন, নবনবী গ্রামের মোত্তালেব, কাদিজিয়া গ্রামের আজিজুল, শিবপুর গ্রামের শেখ কুদু, তাঁতিহাটি গ্রামের পারভেজ ও বটতলাপাড়া গ্রামের ইদ্রিস।
তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, ধর্মান্তরিত হয়ে বিয়ে করার আইনগত সুযোগ রয়েছে। তবে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করে বিয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
স্বামীর অনুপস্থিতিতে ওই গৃহবধুকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ করেন একই এলাকার নবীন আলী। পরে ওই গৃহবধু ৬মাসের অন্তসত্ত্বা হলে বিষয়টি জানাজানি হয়। এ নিয়ে গত ১৪ আগস্ট দু পক্ষকে নিয়ে সালিশ বৈঠকে বসেন মোড়লরা। সালিশ চলাকালে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠায় সালিশস্থল থেকে পালিয়ে যান ধর্ষক নবীন আলী। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার আবারো সালিশ বৈঠক ডাকেন মোড়লরা।
জানা গেছে, এলাকার পাঁচ গ্রামের পাঁচজন মোড়লরা এ সালিশ বৈঠকের আয়েজন করেন। সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। এ বৈঠক থেকে ওই আদিবাসী গৃহবধূকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে দেয়ার রায় দেয়া হয়। আর সালিশে উপস্থিত ওই পাঁচ মোড়ল হলেন, নবনবী গ্রামের মোত্তালেব, কাদিজিয়া গ্রামের আজিজুল, শিবপুর গ্রামের শেখ কুদু, তাঁতিহাটি গ্রামের পারভেজ ও বটতলাপাড়া গ্রামের ইদ্রিস।
তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, ধর্মান্তরিত হয়ে বিয়ে করার আইনগত সুযোগ রয়েছে। তবে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করে বিয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
0 Comment "সালিশে আদিবাসী নারীকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ের রায় চলছে বিয়ের প্রস্তুতি"
Post a Comment