গোবিন্দগঞ্জে দীপালী নামের এক আদিবাসী নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে মামলার ভয়ে ধর্ষিতাকে অপহরনের অভিযোগে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা
গেছে, উপজেলার শাখাহার ইউনিয়নের দক্ষিন দইহারা আদিবাসী পল্লীর মিষ্টার
শুকিন্দ্র এর স্ত্রীর দীপালী লাকরা(২২)কে গত ২১ জুন বাড়ীতে কেউ না থাকার
সুযোগে একই গ্রামের ইশাই কুজুর ছেলে মিষ্টার শিমন কুজু রাতের বেলায় ওপেতে থেকে প্রাকৃতির ডাকে সাড়া দেয়ার জন্য দীপালী উঠলে মুখ বেধেঁ ধারালো চাকুর ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষন করে। ধর্ষণকালে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে মুখের
বাঁধন খুলে গেলে তার আত্বচিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন ছুঁটে আসলে শিমন কুজু পালিয়ে যায়। এ ঘটনা দীপালী এগিয়ে আসা লোকজনকে খুলে বললে গ্রামের লোকজন সালিশ বৈঠক করে আইনের আশ্রয় নেয়ার জন্য পরামর্শ দেয়।ধর্ষন মামলার ভয়ে আবার ২৪ জুন মিষ্টার শিমন কুজুসহ ৬/৭জন দুর্বৃত্তরা দীপলীর হাত পা মুথ বেঁধে
মাইক্রবাসে অপহরন করে ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখানে মাইক্রবাসে মুখের বাঁধন খুলে
দিলে আত্ব চিৎকারে তাকে রাস্তার পার্শ্বে নামিয়ে দিয়ে অপহরকারীরা চলে
যায়।দীপালী ঘটনার দু-দিন পর অপহরণকারীদের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ীতে এসে
গোবিন্দগঞ্জ থানায় এজাহার দায়ের করলে গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম জাহিদুল ইসলামের নির্দেশে সেকেন্ড অফিসার এস আই
কল্যান বাবুর নেতেৃত্বে এস আই আব্দুল বারীসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনাস্থল তদন্ত
করে মামলা রেকর্ড করেন। এ ব্যাপারে সেকেন্ড অফিসার এস আই কল্যান বাবু
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,আদিবাসী নারী দীপালী ধর্ষন ও অপহরনের
মামলার আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
গেছে, উপজেলার শাখাহার ইউনিয়নের দক্ষিন দইহারা আদিবাসী পল্লীর মিষ্টার
শুকিন্দ্র এর স্ত্রীর দীপালী লাকরা(২২)কে গত ২১ জুন বাড়ীতে কেউ না থাকার
সুযোগে একই গ্রামের ইশাই কুজুর ছেলে মিষ্টার শিমন কুজু রাতের বেলায় ওপেতে থেকে প্রাকৃতির ডাকে সাড়া দেয়ার জন্য দীপালী উঠলে মুখ বেধেঁ ধারালো চাকুর ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষন করে। ধর্ষণকালে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে মুখের
বাঁধন খুলে গেলে তার আত্বচিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন ছুঁটে আসলে শিমন কুজু পালিয়ে যায়। এ ঘটনা দীপালী এগিয়ে আসা লোকজনকে খুলে বললে গ্রামের লোকজন সালিশ বৈঠক করে আইনের আশ্রয় নেয়ার জন্য পরামর্শ দেয়।ধর্ষন মামলার ভয়ে আবার ২৪ জুন মিষ্টার শিমন কুজুসহ ৬/৭জন দুর্বৃত্তরা দীপলীর হাত পা মুথ বেঁধে
মাইক্রবাসে অপহরন করে ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখানে মাইক্রবাসে মুখের বাঁধন খুলে
দিলে আত্ব চিৎকারে তাকে রাস্তার পার্শ্বে নামিয়ে দিয়ে অপহরকারীরা চলে
যায়।দীপালী ঘটনার দু-দিন পর অপহরণকারীদের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ীতে এসে
গোবিন্দগঞ্জ থানায় এজাহার দায়ের করলে গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম জাহিদুল ইসলামের নির্দেশে সেকেন্ড অফিসার এস আই
কল্যান বাবুর নেতেৃত্বে এস আই আব্দুল বারীসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনাস্থল তদন্ত
করে মামলা রেকর্ড করেন। এ ব্যাপারে সেকেন্ড অফিসার এস আই কল্যান বাবু
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,আদিবাসী নারী দীপালী ধর্ষন ও অপহরনের
মামলার আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
0 Comment "গোবিন্দগঞ্জে আদিবাসী নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা"
Post a Comment